শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০২৩

এশিয়ার সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নেই ঢাবি

এশিয়া মহাদেশের সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ভারত, ভিয়েতনাম ও পাকিস্তানের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম থাকলেও নেই বাংলাদেশের পাবলিক বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম। টাইমস হায়ার এডুকেশনে এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় ১৮৬তম অবস্থানে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ১৯২তম অবস্থানে আছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়।

২০২৩ শিক্ষাবর্ষে টাইমস হায়ার এডুকেশনের প্রকাশিত ম্যাগাজিন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, পাঠদান, গবেষণা, জ্ঞান বিনিয়ময় ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি এই চারটি বিষয়ে ১৩টি দক্ষতার ভিত্তিতে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।



তালিকার ৪০১ থেকে ৫০০তম অবস্থানে বাংলাদেশের আরো ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাকৃবি ও কুমিল্লা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-কুয়েট।


ম্যাগাজিনে আরো বলা হয়, মোট ১ হাজার ৭৯৯টি বিশ্ববিদ্যালয় তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫২৬টি বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংক পাওয়ার যোগ্যতা পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ার পাশাপাশি 'রিপোর্টার' হিসেবে মূল তালিকায় যুক্ত করার বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে। 


তালিকায় রিপোর্টার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড্যাফডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, যশোর প্রযুক্তি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।



প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

চবির সাংবাদিকতা বিভাগে ফ্যাক্ট চেক বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

চবির সাংবাদিকতা বিভাগে ফ্যাক্ট চেক বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

দুজন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

দুজন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯১৩ কোটি টাকার বাজেট, গবেষণায় ১.৬৪ শতাংশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯১৩ কোটি টাকার বাজেট, গবেষণায় ১.৬৪ শতাংশ

চবিতে সাংবাদিক মোহাম্মদের ওপর হামলা, শাস্তির দাবি ডুজার

চবিতে সাংবাদিক মোহাম্মদের ওপর হামলা, শাস্তির দাবি ডুজার



বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০২৩

ঘড়ির কাঁটা ডান দিকে ঘোরে কেন?

ঘড়ির কাঁটা ডান দিকে ঘোরে কেন?


ঘড়ির কাঁটা কেন ডান দিকে ঘোরে। কারণ, ঘড়ি আবিষ্কার হয়েছিল ইংল্যান্ড বা ইউরোপের কোনো দেশে। এর আগে ছিল সূর্যঘড়ি। ইংল্যান্ড পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে হওয়ায় সূর্য দক্ষিণ আকাশে হেলে থাকে। এ কারণে সূর্যঘড়ির যে দণ্ডের ছায়া দেখে সময় পরিমাপ করা হয়, সেই ছায়াটি বাঁ দিক থেকে ডান দিকে ঘোরে। কারণ, ওই স্থানটি উত্তর গোলার্ধে। ওখানে সূর্য যখন পূব থেকে পশ্চিমে যায়, তখন সূর্যঘড়ির দণ্ডের ছায়াটি বাঁ থেকে ডান দিকে ঘোরে। তাই ঘড়ি আবিষ্কারের সময় স্বাভাবিক ও অভিজ্ঞতালব্ধ চিন্তা অনুযায়ী ঘড়ির কাঁটা ডান দিকে ঘোরানোর পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।





মানব সভ্যতায় ঘড়ি একটি যুগান্তকারি আবিস্কার। পৃথিবীর প্রায় সব জায়গায় ঘড়ির ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু আজ আমরা যে ঘড়ি ব্যবহার করছি তার ইতিহাস অনেক পুরনো । পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন ঘড়ি, মানে সবচেয়ে পুরোনো সূর্যঘড়ির মর্যাদা পায় মিশরীয়দের ওবেলিস্ক।


ধারণা করা হয়, মিশরীয়রা এই ঘড়ি বানানো শিখেছিল খ্রিস্টের জন্মেরও সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে। এরকম আরেকটা ঘড়িকে বলা হয় ‘শ্যাডো ক্লক’। ‘শ্যাডো ক্লক’ টা বানিয়েছিল ব্যবিলনীয়রা, খ্রিস্টের জন্মের প্রায় দেড় হাজার বছর আগে।


এই সূর্যঘড়িগুলোতে সময় দেখা হতো সূর্যের ছায়া দেখে। অর্থাৎ সময় নির্দেশক যে কাঁটা বা দণ্ড, সেটা স্থির থাকতো আর সূর্যের ছায়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সরে যেতো। আর আমাদের ঘড়িতে আবার উল্টো; এই কাঁটাগুলোই ঘুরে ঘুরে সময় জানান দেয়। ছায়া দেখার কোনো বালাই-ই নেই। এরকম ঘড়ি, মানে যে ঘড়িতে কাঁটা ঘুরে ঘুরে সময় জানান দেয়, সেরকম ঘড়ি প্রথম বানানো হয় ১৩ শতকে। তবে তখনই এই ঘড়িগুলো তেমন জনপ্রিয় হয়নি। হবে কী করে বলো, তখনো যে মানুষের সময় দেখার তেমন প্রয়োজনই হয়নি। সূর্য দেখেই মানুষ বুঝতো- এখন সকাল না দুপুর, বিকাল না সন্ধ্যা। তখন এরচেয়ে বেশি সময় দেখার তেমন দরকার হতো না।



এর মোটামুটি ৪০০ বছর পরে, ১৮ শতকে যখন কল-কারখানা বসতে শুরু করলো, তখন মানুষের সময় দেখার দরকার হতে শুরু করলো। নির্দিষ্ট সময়ে কারখানায় যেতে হবে, নির্দিষ্ট সময় দুপুরের খাবার খেয়ে আবার কাজে লাগতে হবে, নির্দিষ্ট সময়ে ছুটি হবে। তা না হলে যে কারখানাই চলবে না! কারখানায় যদি একজন সকাল সাতটায়, একজন সকাল আটটায়, আরেকজন সকাল নয়টায় আসে, মানে যেমন ইচ্ছে তেমন আসতে থাকে, তাহলে কী করে হবে বলো? তখন সবার ওই কাঁটাওয়ালা ঘড়ির দরকার পড়লো; যেন সবাই সময় মতো সব কাজ করতে পারে। এবার কিন্তু ঘড়ি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠলো।



এবার একটা হিসেব মেলানো যাক। যে অঞ্চলে পুরোনো ঘড়িগুলো তৈরি হয়েছিল, মিশর আর ব্যবিলন- এগুলো কিন্তু একই অঞ্চলে। আর এই অঞ্চলের অবস্থানের কারণে সূর্যঘড়ির ছায়া দিনের সাথে ক্রমাগত পশ্চিম থেকে উত্তর হয়ে পূর্বদিকে সরে যেত। অর্থাৎ, দিন যতো গড়িয়ে রাতের দিকে যেত, ছায়াও ততো পশ্চিম দিক থেকে উত্তর দিক হয়ে পূর্ব দিকে যেত। সেখান থেকেই ঘড়ির কাঁটার দিকের ব্যাপারটা এসেছে। সেই অনুযায়ী-ই ঘড়ির কাঁটা পশ্চিম থেকে উত্তর ছুঁয়ে পূর্ব দিকে যায়।



ভাবছেন, পশ্চিম-উত্তর-পূর্বের সাথে আবার বাম- ডানের কী সম্পর্ক? আচ্ছা, তাহলে একটা মানচিত্র নিয়ে বসেন। দেখেন তো, মানচিত্রের উপরের দিকে দিক নির্দেশক একটা চিহ্ন আছে কিনা? পেয়েছেন? এবার দেখুন তো, উপরের দিকের চিহ্নের পাশে কোন দিকের কথা লেখা? আর কিছু লেখা না থাকলেও ইংরেজি বর্ণের ‘এন’ লেখা আছে, তাই না? এই ‘এন’র হলো নর্থ বুঝাতে লেখা হয়। বাংলায় যাকে বলে উত্তর ।



আর মানচিত্রের নিচের দিকটা হল দক্ষিণ। এবার দেখো তো, বাম দিকে আর ডান দিকে কী পরে? হ্যাঁ, বাম দিকে পশ্চিম, আর ডান দিকে পূর্ব। এবার বুঝলেন তো, ঘড়ির কাঁটা কেন বাম থেকে সবসময় ডান দিকে যাচ্ছে?

মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০২৩

বিশ্বকাপকে বিদায় জানালেন মেসি

 বিশ্বকাপকে বিদায় জানালেন মেসি

ছবিটি মেসির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া


দীর্ঘ ফুটবল ক্যারিয়ারে পায়ের জাদুতে গোটা বিশ্বকে মুগ্ধ করে রেখেছিলেন লিওনেল মেসি। সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার ক্যারিয়ারে সম্ভাব্য সবকিছুই জিতেছিলেন। কেবল বিশ্বকাপটাই বাকি ছিল। কাতারে সেই অপূর্ণতাও ঘুচিয়েছেন ফুটবলের এই ক্ষুদে জাদুকর। ফুটবল থেকে চাওয়ার আর কিছুই নেই তার।


অনেকেই ভেবেছিলেন, বিশ্বকাপের পর অবসর নেবেন মেসি। কিন্তু, আর্জেন্টিনার তিন তারকা জার্সিতে খেলতে চেয়েছেন তিনি। সেই আশাও পূর্ণ হয়েছে। এবার মেসি ঘোষণা দিলেন, ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন না তিনি। আজ মঙ্গলবার (১৩ জুন) এমন তথ্যই জানিয়েছেন ফুটবল বিষয়ক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম গোল ডটকম।


আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলতে আর্জেন্টিনা দল বর্তমানে চীনে। সেখানে টাইটান স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলেছেন মেসি। টাইটান স্পোর্টসের বরাতেই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েচে গোল ডটকম।


প্রতিবেদনে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, ‘আগামী বিশ্বকাপে খেলা প্রসঙ্গে মেসি বলেন, আমার মনে হয় না। আমি আগেও বলেছি, এটিই আমার শেষ বিশ্বকাপ। জানি না সামনে কী হবে। তবে, আমার দিক থেকে পরিষ্কার। সামনের বিশ্বকাপে যাচ্ছি না আমি।’


পিএসজি ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দিয়েছেন মেসি। ২০২৪ সালের কোপা আমেরিকা ও ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ আয়োজন করবে যুক্তরাষ্ট্র। মেসি ভক্তরা তাই আশায় বুক বেঁধেছিল, হয়ত মেসিকে আবারও দেখতে পারবেন বিশ্বকাপের মঞ্চে। কিন্তু, সর্বজয়ী মেসি জানিয়ে ভক্তদের আশা ভেঙে দিলেন।



কাতার বিশ্বকাপে অসাধারণ ফুটবলশৈলী দেখিয়ে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপের শিরোপা নিজেদের করে নেয় আর্জেন্টিনা। যেখানে নেতার মতো সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসি।

রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩

মৃদু বিষধর সাপ

 মৃদু বিষধর সাপ

 12 June, 2023

 

No Comments
Click to Share!

আমরা অনেকেই জানি বিষের তিব্রতার ভিত্তিতে সাপকে ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়। বিষধর(venomous), মৃদু বিষধর(mildly venomous) এবং নির্বিষ(nonvenomous). বিষধর ও নির্বিষ সম্পর্কে ধারণা থাকলেও মৃদু বিষধর নিয়ে আমাদের জ্ঞান সীমিত। আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় মৃদু বিষধর সাপ।

মূল আলোচনাঃ কোনো সাপ মৃদু বিষধর হওয়ার পেছনে দুইটা বিষয় জড়িত, বিষ দাঁতের ধরণ এবং অভ্যন্তরীণ জটিলতা।

 


১. বিষ দাঁতের ধরণ(type of fangs): মৃদু বিষধর সাপেদের বিষদাঁতের ধরণ “ওফিসটোগ্লাইফা”। এদের পেছনের দিকে ছোট বিষদাঁত (rear fangs) থাকে। বিষদাঁতের সামনে 4+ সাধারণ “অ্যাগ্লাইফা” বা নিরেট দাঁত থাকে। এদের বিষদাঁত সুগঠিত নয়। বিষদাঁতের অভ্যন্তরীন অংশ ফাঁপা থাকেনা, এরা সিরিঞ্জের মতো বিষ ইনজেক্ট করাতে অক্ষম। দাঁতের মাঝে খাঁজ কাটা থাকে, খাঁজ কাটা অংশ দিয়ে বিষ প্রবাহিত হয়ে মানবশরীরে প্রবেশ করতে পারে।

২। অভ্যন্তরীণ জটিলতা(Internal complications): মৃদু বিষধর সাপেদের প্রচলিত বিষ থলি(venom gland) থাকে না। প্রচলিত বিষ থলির পরিবর্তে এদের একটা বিশেষ ধরণের গ্রন্থি থাকে। যেটাকে “ডুভেরনয়ের গ্রন্থি” বা Duvernoy’s gland বলে। ১৮৩২ সালে Georges Louis Duvernoy নামের বিখ্যাত ফরাসি প্রাণীবিদ এই গ্রন্থি সম্পর্কে প্রথম আলোচনা করেছিলেন। তার নামেই এই গ্রন্থির নামকরণ করা হয়েছে। প্রচলিত বিষ গ্রন্থি থেকে ডুভেনয়ের গ্রন্থি ছোট হওয়ায় অনেক কম বিষ উৎপন্ন করে, এবং বিষ সংরক্ষণের ক্ষমতাও কম। প্রচলিত বিষ গ্রন্থি থেকে বিষ প্রয়োগের জন্যে Compressor muscle থাকে যা নিচের চোয়ালের সাথে যুক্ত থাকে। কিন্তু ডুভেনয়ের গ্রন্থিতে চাপ সৃষ্টিকারী কোনো পেশি থাকেনা। ফলে মৃদু বিষধর সাপের ক্ষেত্রে তার ভিকটিমকে প্রভাবিত করতে বার বার গভীর ভাবে কামড়াতে হবে অথবা কামড় দিয়ে অনেক্ষণ আটকে থাকতে হবে, যেটা প্রায় অসম্ভব।

মৃদু বিষধর সাপ কামড়ালে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিষ প্রয়োগে অক্ষম হয়, বিষ প্রয়োগ করলেও সেটা মৌমাছির হুল ফোটানোর মতো যন্ত্রণা সৃষ্টিকারী হতে পারে। কামড়ানোর স্থান ২-১ ঘন্টা ফুলে থাকতে পারে। কামড়ানোর স্থান চুলকাতে পারে, অ্যালার্জি থাকলে সেটার লক্ষ্মণ প্রকাশ পেতে পারে।
মৃদু বিষধর সাপের কামড়ে অ্যান্টিভেনোম প্রয়োজন হয়না, সামান্য মাত্রার বিষ আমাদের শরীরের অ্যান্টিবডি প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

শুক্রবার, ২ জুন, ২০২৩

বাংলাদেশের সাপ (বিষধর, স্বল্পবিষধর এবং নির্বিষ)(Snakes of Bangladesh)

 

বাংলাদেশের সাপ: বিষধর, স্বল্পবিষধর এবং নির্বিষ (Snakes of Bangladesh)

আমাদের দেশে  কতো প্রজাতির (Species) সাপ  আছে এবং এই পৃথিবীতে কতো প্রজাতির সাপ আছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব জানা প্রায় অসম্ভব। কারন নিত্যনতুন প্রজাতির আবিষ্কার এটাকে দুরূহ করে তুলেছে। যেমন আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়াতে আমাদের দেশের থেকে বেশি প্রজাতির সাপ রয়েছে। তাই সে দেশ থেকে যেসব প্রজাতির সাপ আমাদের দেশে নেই সেইসব প্রজাতির সাপ সীমান্ত অতিক্রম করে আমাদের দেশে আসতে পারে এবং এখানে প্রজননের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি করতে পারে। সামুদ্রিক সাপের পক্ষে এটা আরো সহজ ব্যাপার। আবার ইন্ডিয়াতে ও একই ব্যাপার ঘটতে পারে। সুতরাং এটা বলা খুব কঠিন ঠিক কত প্রজাতির সাপ বাংলাদেশে আছে। বিভিন্ন গবেষকদের মতে আমাদের দেশে এলাপিডি (Elapidae), ভাইপারিডি(Viperidae), কলুব্রিডি (Colubridae), হাইড্রফিডি(Hydrophiidae),   এক্রোচোরডিডি(Acrochordidae),  পাইথনিডি (Pythonidae), বোইডি(Boidae), টাইফ্লোপিডি (Typhlopidae) পরিবারের (Family) প্রায় ৯৫-১০০ প্রজাতির সাপ আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ প্রজাতির সাপ বিষধর (Venomous), মানে এদের বিষ মানুষের জন্য মারাত্মক। আর  প্রায় ২০ প্রজাতির সাপ স্বল্পবিষধর (Mildly-venomous) অর্থাৎ এদের বিষ আমাদের জন্য মারাত্মক নয়। এবং বাকি সাপ নির্বিষ (Non-venomous)। বিষধর সাপের কামড়ের ক্ষেএে অবশ্যই বিষপ্রতিষেধক(Anti-venom) প্রয়োজন। বিষপ্রতিষেধক দু প্রকারের Monovalent anti-venom (নির্দিষ্ট প্রজাতির জন্য) আর Polyvalent anti-venom (দুই বা তার বেশি প্রজাতির জন্য) পক্ষান্তরে স্বল্পবিষধর এবং নির্বিষ এর ক্ষেত্রে বিষপ্রতিষেধকের প্রয়োজন হয় না। তবে স্বল্পবিষধর সাপ যদি বারংবার কামড় দেয় এবং কামড় দিয়ে ধরে রাখে অথবা ছোট বাচ্চাদের কামড়ায় সে ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেএে তেমন কিছুই হয় না। স্বল্পবিষধর সাপের বিষ সাধারনত ছোট শিকারের (Small prey) ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যেমন পাখি,ইদুর,ব্যাঙ ইত্যাদি। সুতরাং কেউ যদি বিষধর সাপের কামরে আক্রান্ত হন তাহলে তাকে অবশ্যই এবং খুব শীঘ্র বিষপ্রতিষেধক (Anti-venom) নিতে হবে। বিষধর সাপের কাপড় যেটা একটি তড়িৎ চিকিৎসীয় ব্যাপার সেক্ষেত্রে কুসংস্কারমুলক পদ্ধতিতে  (ওঝা দিয়ে বিষ নামানো) যাওয়া টা অনভিপ্রেত।

বিষধর সাপ (Venomous snakes)

১/ Spectacled cobra (Naja naja), binocellate cobra, পদ্ম গোখরা Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২/ Monocled cobra (Naja kaouthia), Monocellate cobra, খইয়া গোখরা Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৩/ King cobra (Ophiophagus hannah), রাজ গোখরা, শংঙ্খচূড় Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৪/ Common krait (Bungarus caeruleus), পাতি কাল কেউটে, শাহ কানন Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৫/ Banded krait (Bungarus fasciatus), ডোরা কাল কেউটে, শংঙ্খিনী Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৬/ Lesser black krait (Bungarus lividus), ছোট কাল কেউটে Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৭/ Greater black krait (Bungarus niger), কালো কাল কেউটে Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৮/ Wall's krait (Bungarus walli), ওয়ালের কাল কেউটে Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৯/ Slender coral snake (Callophis melanurus), সরু প্রবাল সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১০/ Macclelland's coral snake (Sinomicrurus macclellandi), ম্যাক্লেলান্ডের প্রবাল সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১১/ Russell's viper (Daboia russelii), চন্দ্র বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১২/ Saw scaled viper (Echis carinatus), ফুসরা বোড়া সাপ, বোড়া সাপ Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৩/ Bamboo pit viper (Trimeresurus gramineus), বাঁশ বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৪/ Pope's pit viper (Trimeresurus popeorum), পপের সবুজ বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৫/ Spot-tailed pit viper (Trimeresurus erythrurus), দাগিলেজা সবুজ বোড়া, তিলা লেজী সবুজ বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৬/ Green pit viper (Trimeresurus albolabris), সবুজ বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৭/ Mountain pit viper (Ovophis monticola), পাহাড়ি বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৮/ Jerdon's pit viper (Protobothrops jerdonii), জার্ডনের বোড়া Viperidae পরিবারের Hemotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

১৯/ Black banded sea krait (Laticauda Laticaudata) কালো-বলয়ী সামুদ্রিক কেউটে Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২০/ Yellow-lipped sea snake (Laticauda colubrina) হলুদ-মুখো সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২১/ Hook-nosed sea snake (Enhydrina schistosa) বড়শি-নাক সামুদ্রিক সাপ Elapidae  পরিবারের  Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২২/ Daudin's sea snake (Hydrophis nigrocinctus) ডাউডিনের সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৩/ Annulated sea snake (Hydrophis cyanocinctus) কালো-হলুদ বলয়ী সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৪/ Estuarine sea snake (Hydrophis obscurus) মোহনা সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৫/ Striped sea snake (Hydrophis fasciatus) ডোরা-কাটা সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৬/ Narrow headed sea snake (Microcephalophis gracilis) সরু মাথা সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৭/ Cantor narrow headed sea snake (Microcephalophis cantoris) ক্যান্টরের সরু মাথা সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৮/ Malacca sea snake (Hydrophis caerulescens) মালাক্কার সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

২৯/ Malabar sea snake (Lapemis curtus) বইঠা-টেবি সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।

৩০/ Yellow-belly sea snake (Pelamis platurus) হলুদ-পেট সামুদ্রিক সাপ Elapidae পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ। 

৩১/ Large-headed sea snake (Astrotia stokesii) বড়-মাথা সামুদ্রিক সাপ Elapidae  পরিবারের Neurotoxin বিষ সমৃদ্ধ।


স্বল্পবিষধর (Mildy venomous)

৩২/ Red-necked keelback (Rhabdophis subminiatus) লাল গলা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। এই সাপটিকে স্বল্পবিষধর মনে করা হলেও এখন এই প্রজাতিকে বিপদজনক মনে করা হচ্ছে,কারন এর একটি মারাত্মক এবং কিছু নিকট মারাত্মক (Near fatal)কামড়ের খবর পাওয়া গেছে।

৩৩/ Mock viper (Psammodynastes pulverulentus) পাহাড়ি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৩৪/ Crab-eating water snake (Fordonia leucobalia) কাকরাভূক পাইন্না সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৩৫/ Puff-faced water snake (Homalopsis buccata) মুখোসী পাইন্না সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৩৬/ Dog-faced water snake (Cerberus rynchops) কুকুর মুখো নোনা বোড়া, জল বোড়া Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৩৭/ Tawny cat snake (Boiga ochracea) খয়েরি ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৩৮/ Eyed cat snake (Boiga siamensis) চোখি ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৩৯/ Common Indian cat snake (Boiga trigonata) পাতি ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৪০/ Ornate flying snake (Chrysopelea ornata) কালনাগিনী, উড়ুক্কু সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪১/ Dog-toothed cat snake (Boiga cynodon) বাংলার ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪২/ Green cat snake (Boiga cyanea) সবুজ ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪৩/ Many spotted cat snake (Boiga multomaculate) চিএিত ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪৪/ Banded mangrove snake (Boiga dendrophila) জালি ম্যানগ্রোভ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৪৫/ Eastern cat snake (Boiga gokool) পূবের ফণিমনসা Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪৬/ Large-nosed vine snake (Ahaetulla nasuta) বড়-নাক লাউডগা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪৭/ Short-nosed vine snake (Ahaetulla prasina) ছোট-নাক লাউডগা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪৮/ Glossy marsh snake (Gerarda prevostiana) উজ্জ্বল প্যারাবন সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৪৯/ Dussumier's smooth water snake (Enhydris Dussumieri) ডুসুমিরের পাইন্না সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৫০/ Common smooth water snake (Enhydris enhydris) পানি সাপ, পাতি পাইন্না সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।


৫১/ Siebold's smooth water snake (Enhydris sieboldii) সাইবোল্ডের পাইন্না সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৫২/ Buff stripped keelback (Amphiesma stolatum) দাগি ধোরা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 


৫৩/ Yellow-bellied water snake (Hypsiscopus plumbea) হলুদ-পেট পানি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।


বিষহীন (Non-venomous)

৫৩/ Siebold's keelback (Amphiesma sieboldii) সাইবোল্ডের মাইটা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৫৪/ Himalayan keelback (Amphiesma platyceps) হিমালয়ী মাইটা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৫৫/ Cherrapunji keelback (Amphiesma xenura) পাহাড়ি মাইটা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৫৬/ Venning's keelback (Amphiesma venningi) ভেনিং-এর মাইটা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৫৭/ Banded racer (Argyrogena fasciolata) ব্যান্ড-কাটা রেসার সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৫৮/ Olive keelback water snake (Atretium schistosum) জলপাইরঙা মাইটা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৫৯/ Blyth's reticulated (Blythia reticulata) ব্লাইদের জালি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৬০/ Common trinket snake (Coelognathus helena monticollaris) পাতি দুধরাজ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৬১/ Green bronzeback tree snake (Dendrelaphis cyanochloris) জলপাইরঙা বেত আঁচড়া সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬২/ Painted bronzeback tree snake (Dendrelaphis pictus) ব্যান্ড বেত আঁচড়া সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৩/ Common bronzeback tree snake (Dendrelaphis tristis) বেত আঁচড়া সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৪/ Indian egg-eater snake (Elachistodon westermanni) দেশি ডিমখোর সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৫/ Lesser stripe-necked snake (Liopeltis calamaria) ছোট দাগিগলা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৬/ Common wolf snake (Lycodon aulicus) পাতি ঘরগিন্নি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৭/ Banded wolf snake (Lycodon fasciatus) দাগি ঘরগিন্নি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৮/ Twin spotted wolf snake (Lycodon jara) হলুদ-ছাপ ঘরগিন্নি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৬৯/ Zaw's wolf snake (Lycodon zawi) জাউয়ের ঘরগিন্নি সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭০/ Green keelback snake (Macropisthodon plumbicolor) সবুজ ধোরা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭১/ White-barred kukri snake (Oligodon albocinctus) পাকড়া উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭২/ Banded kukri snake (Oligodon arnensis) বলয় উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭৩/ Black-barred kukri snake (Oligodon cinereus) কালো-দাগি উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।

৭৪/ Cantor's kukri snake (Oligodon cyclurus) ক্যান্টরের উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭৫/ Bangalese kukri snake (Oligodon dorsalis) বাংলার উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭৬/ Russell's kukri snake (Oligodon taeniolatis) রাসেলের উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭৭/ Mandalay kukri snake (Oligodon Theobaldi) মান্দালয় উদয় কাল সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭৮/ Red-bamboo snake (Oreocryptophis porphyraceus) লাল বাঁশ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৭৯/ Assam snail eater snake (Pareas monticola) আসামি শামুক-খোর সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮০/ Indo-Chinese rat snake (Ptyas korros) ইন্দো-চীনা দাড়াশ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮১/ Indian rat snake (Ptyas mucosa) দেশি দাড়াশ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮২/ Green rat snake (Ptyas nigromargintata) সবুজ দাড়াশ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৩/ Cantor's black-headed snake (Sibynophis Sagittarius) ক্যান্টরের কালো-মাথা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৪/ Gunther's oriented slender snake (Trachischium guntheri) গুন্থারের সরু সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৫/ Yellow-bellied worm eating snake (Trachischium tenuiceps) কমলা-পেট কীট খাদক সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৬/ Mountain worm eating snake (Trachischium monticola) পাহাড়ি কীট খাদক সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৭/ Painted keelback (Xenochrophis cerasogaster) চিএিত ধোরা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৮/ Checkered keelback (Xenochrophis piscator) নক্সী ধোরা সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৮৯/ Copper-head rat snake (Coelognathus radiatus) তামাটে মাথা দাড়াশ সাপ Colubridae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯০/ Bramini blind snake (Ramphotyphlops braminus) ব্রাক্ষনী দুমুখো সাপ Typhlopidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯১/ Diard's blind snake (Typhlops diardii) ডায়ার্ডের দুমুখো সাপ Typhlopidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯২/ Jerdon's blind snake (Typhlops jerdoni) জার্ডনের দুমুখো সাপ Typhlopidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯৩/ Slender worm snake (Typhlops porrectus) সরু দুমুখো সাপ Typhlopidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯৪/ Little wart snake (Acrochordus granulatus) ছোট আঁচিল সাপ Acrochordidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯৫/ Russell's sand boa (Gongylophis conicus) রাসেলের বালু বোরা Boidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯৬/ Burmese python (Python bivittatus) বার্মিজ অজগর Boidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯৭/ Indian python (Python molurus) দেশি অজগর Boidae পরিবারের অন্তর্ভূক্ত। 

৯৮/ Reticulated python (Python reticulatus) জালি অজগর।